Class 11 1st Semester Bangla Suggestion MCQ Question Answer: পশ্চিমবঙ্গের উচ্চ মাধ্যমিক একাদশ শ্রেণি ছাত্র-ছাত্রীদের প্রথম সেমিস্টার বাংলা পরীক্ষার শেষ মুহূর্তের জন্য এবং পরীক্ষার আগে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ঝালাই করে নেওয়ার প্রস্তুতি। যেহেতু প্রথম পরীক্ষা তোমাদের মাল্টিপিল চয়েস (MCQ) হবে – তাই কিছু বাছাই করা গুরুত্বপূর্ণ অংশ থেকে প্রশ্ন আসার সুযোগ রয়েছে। যেহেতু স্কুলে প্রশ্ন হবে, তাই সাজেশন ভিত্তিক পড়ার থেকে নিয়মিত যারা ক্লাস করেছ তারা বেশি সুবিধা পাবে।
WBCHSE Class 11 1st Semester Bengali Suggestion Question Answer: প্রথম সেমিস্টার বাংলা সাজেশন!
প্রথম সেমিস্টার তোমাদের মাল্টিপল চয়েস প্রশ্ন (MCQ) হবে, ৪০ নম্বরের (40 Marks) টোটাল পরীক্ষা! সাধারণ চারটে করে অপশনের পাশাপাশি সত্য মিথ্যা সব মিলানো বিশেষ ক্ষেত্রে কেস ভিত্তিক কিছু প্রশ্ন আসবে। তবে তোমাদের সুবিধার জন্য তোমরা যদি ভালো করে অধ্যায়গুলো করে যাও যাই প্রশ্ন আসুক তোমরা করে আসতে পারবে।
পরীক্ষার প্রশ্ন প্যাটার্ন, নম্বর বিভাজন এবং গুরুত্ব (Class 11 Bengali Question Pattern)
সবার প্রথমেই দেখে নাও কোন অংশ থেকে কত নম্বর আসবে? সেই অনুযায়ী তোমরা গুরুত্ব বুঝতে পারবে, তবে যেহেতু স্কুলে প্রশ্ন হবে তাই প্যাটার্ন একটু এদিক-ওদিক হতে পারে। পাঠ্য বইয়ের গল্প, কবিতা, প্রবন্ধ খুব ভালো করে খুঁটিয়ে পড়তে হবে, কবিতাগুলো পারলে খুব ভালো করে মুখস্ত করে নিও কারণ সহজে প্রশ্ন ধরতে পারবে এবং করতে পারবে।
বিভাগ বিষয় | নম্বর (MCQ আসবে) |
---|---|
গল্প (পুঁই মাচা) | 08 |
প্রবন্ধ (বিড়াল) | 05 |
কবিতা (ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, সাম্যবাদী) | 07 |
ভারতীয় কবিতা (চারণ কবি ) ও আন্তর্জাতিক গল্প বিশাল ডানাওয়ালা এক থুরথুরে বুড়ো | 05 |
ভাষা | 10 |
বাংলা শিল্প সাহিত্য ও সংস্কৃতির ইতিহাস | 05 |
Total | 40 |
** দ্বিতীয় যেটা গুরুত্বপূর্ণ, ‘ভাষা’ – অনেকটাই কষ্ট লাগবে, কিন্তু তবুও তোমাদেরকে পড়তে হবে কারণ এখান থেকে তোমাদের ১০ নম্বর আসবে। শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির ব্যাপারটা সাজেস্ট হয়ে যাবে।
বাংলা পাঠ্য সাজেশন (তথ্য তালিকা) Class 11 Bengali Suggestion 2025
বাংলা পাঠ্য বইয়ের অধ্যায় গুলির একনজরে লেখকের নাম, মূল গ্রন্থ এবং প্রকাশের তারিখ তোমরা একবার চোখ বুলিয়ে নিও, এখান থেকে শর্ট প্রশ্ন আসতে পারে।
কবিতা | প্রবন্ধ | গল্পের নাম | কবি | লেখক | প্রাবন্ধিক | মূল গ্রন্থ | প্রকাশের পত্রিকা/ প্রকাশকাল |
---|---|---|---|
পুঁই মাচা | বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায় | মেঘমল্লার | প্রবাসী পত্রিকা – ১৩৩১ বঙ্গাব্দে |
বিড়াল | বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় | কমলাকান্তের দপ্তর (এই গ্রন্থের ১৩ সংখ্যক প্রবন্ধ হলো বিড়াল) প্রভাব – Leigh Hunt এর “A Cat By The Fire” | বঙ্গদর্শন – ১২৮১ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাসে |
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর | মাইকেল মধুসূদন দত্ত | চতুর্দশপদী কবিতাবলি (এই গ্রন্থের ৮৬ সংখ্যক কবিতা হল ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর) | ১৮৬৬ খ্রিস্টাব্দে |
সাম্যবাদী | কাজী নজরুল ইসলাম | সাম্যবাদী | লাঙ্গল – ১৯৮৫ খ্রিস্টাব্দে ২৫ শে ডিসেম্বর |
বিশাল ডানাওয়ালা এক থুরথুরে বুড়ো | গাবরিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ অনুবাদক – মানবেন্দ্র বন্দোপাধ্যায় | ইংরেজি গল্পটির নাম – A Very Old Man With Enormous Wings | |
চারণ কবি (মূল কবিতার নাম – কবি) | পেন্ডিয়ালা ভারভারা রাও অনুবাদক – শঙ্খ ঘোষ | ভবিষ্যথু চিত্রপটম | সেতুবন্ধন |
পুঁইমাচা – বিড়াল (গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়)
- “অন্নপূর্ণা তেলে-বেগুনে জ্বলিয়া উঠিলেন” — সহায়হরিদের এক ঘরে করে দেওয়া হবে এই কথাতে সহায়হরির বিশেষ কোনো প্রতিক্রিয়া না পাওয়াই সহায়হরির উপর রেগে গিয়েছিলেন।
- {“অন্নপূর্ণা তেলে-বেগুনে জ্বলিয়া উঠিয়া বলিলেন”— ক্ষেন্তি মেটে আলু চুরি করিয়াছে শুনে।
নিচের দুটি উক্তির মধ্য ছাত্রছাত্রীদের কনফিউশন হতে পারে তাই একটু দেখে নিও –
- “ঐ একটু” – রাধী।
- “আমায় একটু” – পুঁটি।
বিড়াল
“দণ্ড নাই কেন?” –কার দন্ড নাই? উত্তর: অধর্ম কৃপণ ধনীর।
“তাহার দন্ড হয় না কেন?” – কার দন্ড নাই? উত্তর: ধনীর কার্পণ্য এর।
এছাড়াও, এগুলো কিছু শর্টকাট মনে রাখার জন্য প্লাস রিভিশনের জন্য দেওয়া হল! ইতিমধ্যেই তোমাদের জন্য অধ্যায় ভিত্তিক নোট ক্লাস EduTips অ্যাপের মধ্যে আপলোড করা রয়েছে। তোমরা বাংলা ইংরেজি এনরোল করে নিলেই সেখান থেকে সমস্ত নোটস পড়তে পারবে।
তবে স্পেশাল PDF ডাউনলোড করতে অবশ্যই আমাদের প্রিমিয়াম স্মার্ট নোট নিতে হবে। 👇 উত্তরসহ নতুন সেমিস্টার MCQ স্মার্ট সাজেশন Notes PDF! [মাত্র 30 টাকা]
বাংলা শিল্প সাহিত্য ও সংস্কৃতির ইতিহাস সাজেশন
শ্রেষ্ঠ কবি
চর্যাপদ – লুইপা
শ্রীকৃষ্ণকীর্তন – বড়ু চন্ডীদাস
মনসামঙ্গল – কানাহরি দত্ত
চন্ডীমঙ্গল – মুকুন্দরাম চক্রবর্তী
ধর্মমঙ্গল – ঘনরাম চক্রবর্তীর
বিদ্যাসুন্দর – ভারতচন্দ্র রায়
ব্রজবুলি ভাষা – বিদ্যাপতি।
চর্যাপদ :– মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে নেপালের রাজদরবারের গ্রন্থাগার থেকে চর্যাপদের পুঁথি আবিষ্কার করেন। সাড়ে ছেচল্লিশটি পদ অক্ষত অবস্থায় পাওয়া যায়। এরপর ১৯১৬ সালে কলকাতার বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে এই পুঁথিটি প্রকাশিত হয়।
শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য :– বসন্ত রঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ মহাশয় ১৯০৯ খ্রিস্টাব্দে বাঁকুড়া জেলার বনবিষ্ণুপুরের কাঁকিল্যা গ্রামের দেবেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়ের গোয়াল ঘরের মাচা থেকে শ্রীকৃষ্ণকীর্তন আবিষ্কার করেন। এরপর ১৯১৬ সালে কলকাতার বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে এই কাব্যটি প্রকাশিত হয়।
1. বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম বা আদিতম নিদর্শন হল চর্যাপদ।
2. চর্যাপদের পুথিটি আবিষ্কৃত হয় – ১৯০৭ সালে
3. চর্যাপদের পুথি কোথা থেকে আবিষ্কৃত হয় – নেপালের রাজদরবারের গ্রন্থাগার থেকে।
4. চর্যাপদ গুলি রচিত হয়েছিল – দশম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যে।
5. চর্যাপদের ভাষাকে বলা হয় – সন্ধ্যা ভাষা
6. চর্যাপদের তিব্বতি অনুবাদ আবিষ্কার করেন প্রবোধ চন্দ্র বাগচি। (চর্যাপদের পুথি আবিষ্কার করেন হরপ্রসাদ শাস্ত্রী)
7. চর্যাপদের মোট পদ সংখ্যা ৫১ টি। (সাড়ে ৪৬ টি)
8. চর্যাপদের পদকর্তা সংখ্যা – ২৪ জন।
9. চর্যাপদের পুথিটির প্রকৃত নাম চর্যাচর্যাবিনিশ্চয়।
10. চর্যাপদের টিকা সংস্কৃত ভাষায় লিখেছিলেন মুনি দত্ত।
11. মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন – শ্রীকৃষ্ণকীর্তন
12. বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে ত্রয়োদশ-চতুর্দশ শতাব্দীকে বলে – অন্ধকারময় যুগ।
13. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের পুথিটি আবিষ্কার করেন – বসন্তরঞ্জন রায় বিশ্বদ্বল্লভ।
14. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের পুথিটি আবিষ্কৃত হয়েছিল দেবেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়ের বাড়ির গোয়ালঘর থেকে
15. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের রচয়িতা – বড়ু চণ্ডীদাস
16. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যে মোট খণ্ড সংখ্যা – ১৩টি
17. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের প্রথম ও শেষ খণ্ডের নাম যথাক্রমে – জন্ম খণ্ড ও রাধাবিরহ।
18. ‘গীতগোবিন্দ’ গ্রন্থের রচয়িতা – জয়দেব।
19. ‘অভিনব জয়দেব’ নামে পরিচিত – বিদ্যাপতি।
20. চন্ডীদাসের ভাবশিষ্য হলেন – জ্ঞানদাস।
21. বিদ্যাপতি কোন ভাষায় পদ রচনা করতেন – ব্রজবুলি।
22. চৈতন্যদেব জন্মগ্রহণ করেন – ১৪৮৬ খ্রিস্টাব্দে।
23. প্রথম চৈতন্যজীবনীমূলক গ্রন্থ হল – চৈতন্যভাগবত
24. ‘চৈতন্যভাগবত’ গ্রন্থটি লিখেছেন – বৃন্দাবন দাস।
25. শ্রীকৃষ্ণচরিতামৃত গ্রন্থটি লিখেছেন – কৃষ্ণদাস কবিরাজ।
26. মনসামঙ্গল কাব্যের কয়েকজন কবি হলেন – বিজয় গুপ্ত, হরিদত্ত।
27. চন্ডীমঙ্গলের একজন কবি – দ্বীজমাধব / মুকুন্দ চক্রবর্তী (আদি কবি মানিক দত্ত)
28. ধর্মমঙ্গল কাব্যের প্রধান কবি – ঘনরাম চক্রবর্তী (আদি কবি ময়ূরভট্ট)
29. অন্নদামঙ্গল গ্রন্থটি লিখেছেন – ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর
30. ‘রাঢ়ের জাতীয় মহাকাব্য’ বলা হয় – ধর্মমঙ্গলকে।
31. গুনরাজ খাঁ উপাধিটি কার – মালাধর বসু।
32. ‘শ্রীকৃষ্ণবিজয়’ কাব্যটি লিখেছেন – মালাধর বসু।
33. বাংলা ভাষায় রামায়ণের শ্রেষ্ঠ অনুবাদক – কৃত্তিবাস ওঝা।
34. কৃত্তিবাস ওঝার অনুদিত রামায়ণের নাম – শ্রীরাম পাঁচালী।
35. বাংলা ভাষায় মহাভারতের শ্রেষ্ঠ অনুবাদক – কাশীরাম দাস
36. কবিরঞ্জন নামে প্রসিদ্ধ – রামপ্রসাদ সেন
37. রামপ্রসাদ সেন রচিত কাব্য – বিদ্যাসুন্দর / কালীকীর্তন
38. ‘লোরচন্দ্রানী বা সতীময়না’ কাব্যটির রচয়িতা – দৌলত কাজী
39. রোসাঙ্গদের মাতৃভাষা – আরাকান।
40. ‘পাণ্ডব বিজয় পাঞ্চালিকা’ গ্রন্থটি লিখেছেন – পরমেশ্বর দাস।
ভাষা (গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর) সাজেশন – Class 11 1st Semester Bengali
অপিনিহিতি (আজি – আইজ) — বঙ্গালি
অভিশ্রুতি (করিয়া – কইর্যা) — রাঢ়ী উপভাষা
সরসংগতি (বিলাতি – বিলিতি) — রাঢ়ী উপভাষা
নাসিক্যভবন (লেবু – নেবু) — রাঢ়ী উপভাষা
অল্পপ্রাণ ধ্বনি থেকে মহাপ্রাণ ধ্বনি (শালিক > শালিখ) – ঝাড়খন্ডী উপভাষা
‘অ’ স্বরধ্বনির ‘আ’ স্বরধ্বনিতে রূপান্তর (অসুখ > আসুখ) – কামরূপী উপভাষা
র এর স্থানে আ – বরেন্দ্রী উপভাষা।
1. সারা বিশ্বে ভাষা রয়েছে আনুমানিক ৩০০০টি।
2. ইতালীয় শাখার প্রধান ভাষা – ল্যাটিন।
3. পৃথিবীর বৃহত্তম ভাষা বংশ – ইন্দো-ইউরোপীয়
4. জরাথুষ্ট্রিয় ধর্মগ্রন্থ ‘জেন্দাবেস্তা’ কোন ভাষায় রচিত – আবেস্তীয়
5. দক্ষিণ আমেরিকার ‘ইনকা’-রা কোন ভাষা ব্যবহার করতেন – কিচুয়া।
6. একই বংশজাত ভাষাগুলিকে বলে – সমগোত্রজ ভাষা
7. হোমারের লেখা মহাকাব্য ‘ইলিয়াড’ ও ‘ওডিসি’ কোন ভাষায় – গ্রিক
8. বাইবেলের ‘ওল্ড টেস্টামেন্ট’ কোন ভাষায় – হিব্রু
9. আধুনিক হিব্রু কোন দেশের সরকারি ভাষা – ইসরাইল
10. পৃথিবীর ভাষাগুলিকে বর্গীকরণের পদ্ধতি মোট – ৬ রকম
11. অনন্বয়ী বা অসমবায়ী শ্রেণীর ভাষা – চীনা ভাষা
12. একটি সমন্বয়ী বর্গের ভাষা – আরবি
13. ইন্দো-ইউরোপীয় বংশের যে শাখাটি ভারতে প্রবেশ করেছে – আর্য শাখা
14. আফগানিস্তানের ভাষা – পুশতু
15. কেল্টিক ভাষাগুলির মধ্যে সবচেয়ে সমৃদ্ধ – আইরিশ ভাষা
16. পিজিন দীর্ঘস্থায়ী হলে হয়ে যায় – ক্রেওল
17. সর্বাধিক জনপ্রিয় বিশ্বভাষা – এসপেরান্তো
18. বর্তমান এসপেরান্তো ভাষায় কথা বলে – ২০ লক্ষ মানুষ
19. এসপেরান্তো ভাষার উদ্ভাবক – এল. এল. জামেনহফ
20. এসপেরান্তোর শব্দ সংখ্যা – ৬০০০ এর বেশি
21. একটি মুক্তান্বয়ী ভাষার উদাহরণ – তুর্কি
22. পিজিনের স্থায়ী রূপ – ক্রেওল
23. উত্তর আমেরিকার ওরেগন অঞ্চলে চিনুক ভাষার জন্ম – অষ্টাদশ শতক
24. প্রত্ন-অস্টালদের ভাষা – অস্ট্রিক
25. মালয় ভাষা প্রধান ভাষা – ইন্দোনেশিয়া
26. সাঁওতালি ভাষা বংশ – অস্ট্রিক
27. সাঁওতালি লিপির নাম – অলচিকি
28. দ্রাবিড় ভাষাগুলির মধ্যে আছে – তামিল, তেলেগু, মালায়ালাম, কন্নড়
29. ওরাওঁ ভাষা ব্যবহৃত হয় – বিহার, উড়িষ্যা ও মধ্যপ্রদেশে
30. তামিল ভাষায় স্বরবর্ণ ও ব্যঞ্জনবর্ণ যথাক্রমে – ১২টি ও ১৮টি
31. মঙ্গোলয়েডরা যে ভাষায় কথা বলে – ভোটচিনা
32. প্রাচীন ভারতীয় আর্য ভাষার প্রাচীনতম নমুনা – ঋগ্বেদ
33. পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ব্যাকরণবিদ – পানিনি
34. পানিনি রচিত ব্যাকরণ – অষ্টাধ্যায়ী
35. প্রাকৃত ভাষার মূল উপাদান – বৈদিক সংস্কৃত ভাষা
36. বৌদ্ধদের ভাষা – পালি ভাষা
37. বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থ ‘ত্রিপিটক’ রচিত – পালি ভাষায়
38. নব্য ভারতীয় আর্য ভাষার বিস্তারকাল – ৯০০ খ্রিঃ থেকে বর্তমান
39. ‘বিদগ্ধ মুখমণ্ডল’ রচয়িতা – ধর্মদাস
40. লেখার ভাষার সাহিত্যিক রূপ – সাধুভাষা
41. বাংলা ভাষার জন্ম – মাগধী অপভ্রংশ থেকে
42. মধ্য ভারতীয় আর্য ভাষার সময়কাল – ৬০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকে ৯০০ খ্রিস্টাব্দ
43. ভাষার আঞ্চলিক রূপভেদ – উপভাষা
44. বাংলা উপভাষা কয়টি ভাগে বিভক্ত – ৫টি
45. ভাগীরথী-হুগলি অঞ্চলে ব্যবহৃত উপভাষা – রাঢ়ী
46. মালদা-দিনাজপুরে ব্যবহৃত উপভাষা – বরেন্দ্রী
47. বাংলাদেশে ব্যবহৃত উপভাষা – বাঙালী
48. জলপাইগুড়ি- কোচবিহারে ব্যবহৃত উপভাষা – কামরূপী
49. সাধু ও চলিত রীতির প্রধান পার্থক্য – সর্বনাম ও ক্রিয়ার রূপে
50. ‘সাধুভাষা’ শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন – রাজা রামমোহন রায়
51. কলকাতা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের ভাষা – মান্য ভাষা
52. এক ব্যক্তির সঙ্গে অন্য ব্যক্তির ভাষা ভিন্ন হলে – ব্যক্তি ভাষা / বিভাষা
53. বাংলা ভাষায় সম্ভ্রম ও নৈকট্য অর্থে বিভেদ রয়েছে – তিন প্রকার
উপভাষা | প্রচলিত অঞ্চল |
---|---|
রাঢ়ী | হুগলী, হাওড়া, নদীয়া, কলকাতা, বর্ধমান, উ. ও দ. ২৪ পরগনা, প. মেদিনীপুরের পূর্ব অংশ, পূ. মেদিনীপুর, বীরভূমের দক্ষিণ-পূর্ব অংশ। |
বঙ্গালী | বাংলাদেশের ঢাকা, ময়মনসিংহ, যশোর প্রভৃতি এবং পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া, মুর্শিদাবাদ ও মালদহের পূর্ব দিকের কিছু অংশ। |
বরেন্দ্রী | উ. ও দ. দিনাজপুর, মালদহ, মুর্শিদাবাদের উত্তর দিকের কিছু অংশ, বাংলাদেশের রাজশাহী, পাবনা প্রভৃতি। |
কামরূপী | উত্তরবঙ্গ, জলপাইগুড়ি, দার্জিলিং, কোচবিহার, ত্রিপুরা। |
ঝাড়খন্ডী | ঝাড়খণ্ড, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, প. মেদিনীপুরের কিছু অংশ। |
আর্যভাষা | সময়সীমা | প্রচলিত ভাষা | নিদর্শন |
প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা | আনুমানিক ১৫০০ খ্রীঃপূঃ থেকে ৬০০ খ্রীঃপূঃ পর্যন্ত | বৈদিক ভাষা বা বৈদিক সংস্কৃত ভাষা | বেদ : মূলত ঋকবেদের সংহিতা অংশ। |
মধ্য ভারতীয় আর্যভাষা | আনুমানিক ৬০০ খ্রীঃপূঃ থেকে ৯০০ খ্রীঃ পর্যন্ত | পালি প্রাকৃত ভাষা, ক্লাসিকাল বা লৌকিক সংস্কৃত ভাষা | অশোকের শিলালিপি, প্রাকৃত ও পালি ভাষায় রচিত জৈন ও বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থ, কালিদাস প্রমুখ সাহিত্যিকদের সংস্কৃত কাব্য নাটকাদি। |
নব্য ভারতীয় আর্যভাষা | আনুমানিক ৯০০ খ্রীঃ থেকে বর্তমান কাল পর্যন্ত | বাংলা, হিন্দি, মারাঠি, পাঞ্জাবি প্রভৃতি | এই সময়ই ভাষায় রচিত বিভিন্ন সাহিত্য যেমন- রবীন্দ্রনাথের গীতাঞ্জলি। |
সময়সীমা ও নিদর্শনসহ বাংলাভাষার শ্রেণীবিভাগ করো।
বাংলা ভাষা | সময়সীমা | নিদর্শন | |
প্রাচীন বা আদি বাংলা | ৯০০ খ্রীষ্টাব্দ থেকে ১৩৫০ খ্রীষ্টাব্দ পর্যন্ত। | ১. বৌদ্ধ সহজিয়াদের রচিত চর্যাগীতি, বৌদ্ধ সহজিয়াদের। অমরকোষের সর্বানন্দ রচিত টীকার প্রদত্ত চারবাতাধিক বাংলা শব্দে, বৌদ্ধকবি ধর্মদাস রচিত ‘বিমুগ্ধমুখমণ্ডল’-এর দুচারটি বাংলা কবিতায় ও সেক-শুভোদয়ার উদ্ধৃত গানে ও ছড়ায়। ২. ‘চর্যাপদ’ | |
মধ্য বাংলা | আদি মধ্য | ১৩৫০ খ্রীষ্টাব্দ থেকে ১৫০০ খ্রীষ্টাব্দ পর্যন্ত। | বড়ুচন্ডীদাসের শ্রীকৃষ্ণকীর্তন, কৃত্তিবাসের রামায়ন ও মালাধর বসুর শ্রীকৃষ্ণবিজয়। |
অন্ত মধ্য | ১৫০১ খ্রীষ্টাব্দ থেকে ১৭৬০ খ্রীষ্টাব্দ পর্যন্ত। | বৈষ্ণব পদাবলী, চৈতন্যজীবনীগ্রন্থ, মনসামঙ্গল, চন্ডীমঙ্গল, ধর্মমঙ্গল, অন্নদামঙ্গল প্রভৃতি। | |
নব্য বা আধুনিক বাংলা | ১৭৬১ খ্রীষ্টাব্দ থেকে আজ পর্যন্ত। | রবীন্দ্রনাথের সমগ্র গ্রন্থসমূহ, সতেন্দ্রনাথ দত্তের কাব্যগ্রন্থ, শরৎচন্দ্রের, তারাশঙ্করের, মানিকের, বঙ্কিমের, বিভূতিভূষণের, বনফুলের, রাজশেখরের প্রমুখ কথাসাহিত্যিকদের উপন্যাস ও গল্পগ্রন্থসমূহ, নজরুল, সুকান্ত, সুভাষ, মোহিতলাল প্রমুখ কবিদের কাব্যগ্রন্থ সমূহ। |
একাদশ বাংলা পরীক্ষার সাজেশন কমন (PDF)
নোটস সাজেশন | পিডিএফ |
---|---|
একাদশ শ্রেণির প্রথম সেমিস্টার বাংলা পরীক্ষার সাজেশন | ↓ Download PDF |
WBCHSE Class 11 1st Sem Bengali | 1 MB |
উচ্চমাধ্যমিক সেমিস্টার (Class 11) প্রস্তুতির জন্য অবশ্যই আমাদের “টার্গেট” whatsapp গ্রুপ জয়েন করতে পারো: Join Group Now ↗ (যারা যুক্ত রয়েছ, তারা জয়েন করবে না)
আশা করি শেষ মুহূর্তে এই সাজেশন তোমাদের অনেকটা হেল্প করবে, তোমরা সারা সেমিস্টার ধরে পড়াশোনা করেছ -তবে এই বিষয়গুলো বিশেষ করে দেখে যাবে পরীক্ষার আগে অনেকটাই প্রশ্ন কমন পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। পরবর্তী সকল প্রকার আপডেট থেকে সাহায্য পড়াশোনার সুযোগ সুবিধা পেতে আমাদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যাও।
আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ ও টেলিগ্রাম গ্রুপে যুক্ত হোন -
আরও আপডেট »